FASCINATION ABOUT পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Fascination About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Fascination About পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন

Blog Article

ব্রণ দূর করাতে অনেকে অনেক রকম উপায় বা পদ্ধতি অ্যাপ্লাই করে থাকে। কিন্তু ড্রাগন ফলে থাকা বিভিন্ন রকম ভিটামিন ত্বকের যত্নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। রোদে পোড় দাগ এবং কালচে ভাব দূর করতে ড্রাগন ফল খুবই কার্যকারী একটি ফল। তাই ছেলে ও মেয়েরা তাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনতে ড্রাগন ফল খেতে পারে।

আপনার মানিপ্ল্যান্ট গাছের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং গুল্মকে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজন অনুসারে ছাঁটাই করুন। অনেক লম্বা হয়ে যাওয়া ডালপালা কেটে ফেলুন এবং হলুদ বা ক্ষতিগ্রস্থ পাতাগুলি সরিয়ে ফেলুন। উদ্ভিদ কাটছাঁট করার উপযুক্ত সময় হল শীতকাল, তবে এটি করা আসলে খুব একটা জরুরী না!

কল্পনা রহমান, উপজেলা কৃষি অফিসার, পটিয়া, চট্টগ্রাম ২৫-০৬-২০১৯ ইং

সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-০৩-৩১ ০৭:৫৭:৪৭ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:

ফরিদপুরে সড়কে ঝরলো বাবার প্রাণ, গুরুতর আহত ছেলে

কখনোই এর বৃদ্ধির সময় ব্যতীত কোন রাসায়নিক সার প্রয়োগ করবেন না এতে করে বিপদ হতে পারে। যেমন গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। সঠিক পরিমাণে ও সঠিক সময়ে সার প্রয়োগ করতে হবে।

প্রত্যেকবার জল দেওয়ার পরে গাছের উপরের মাটি ঝরঝরে করে নিয়ে পরবর্তী সময়ে জল দিতে হবে।

স্কুলের ছাদ বাগানে স্মার্ট ইরিগেশন সিস্টেম

ড্রাগন ক্যাকটাস জাতীয় বহুবর্ষজীবী এবং চিরহরিৎ লতানো প্রকৃতির। এই গাছের কোন পাতা নেই, শুধুই রাপান্তরিত কান্ড। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। ফল বড় আকারে হয়, কিছু ফলের বাইরের অংশ লাল রঙের হয় আবার কিছু হলুদ রঙের হয়। পাকলে খোসার রং লাল হয়ে যায় বা গাঢ় হলুদ বর্নের হয়ে যায় , কিছু শাঁস গাঢ় গোলাপী রঙের, লাল ও সাদা রঙেও হয় এবং ফালগুলি রসালো প্রকৃতির। ফলের শাঁসের মধ্যে ছোট ছোট অসংখ্য কালো রঙের বীজ থাকে এবং সেগুলি নরম। এক একটি ফলের ওজন ১৫০ গ্রাম থেকে ৬০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে। টেবিল ফল হিসাবেই শুধু নয়, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে এই ফল থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়া জাত খাদ্যদ্রব্য তৈরি করা হয় যার বানিজ্যিক চাহিদা প্রচুর। ড্রাগন ফল থেকে জ্যাম, আইসক্রিম, জেলি উৎপাদন, ফলের রস,ওয়াইন ইত্যাদি তৈরীতে ব্যাবহৃত হয়। একবার রোপণের পর অন্তত কুড়ি বছর ধরে এর ফল পাওয়া যায়। রোপণের দ্বিতীয় বছর থেকেই ফলন শুরু হলেও পাঁচ বছরের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয়।

আগাছা অপসারণ করে নিয়মিত সেচ দিতে হবে এবং প্রয়োজনে চারপাশে বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে। গাছ লতানো এবং ১.৫ থেকে ২.৫ মিটার লম্বা হওয়ায় সাপোর্টের জন্য ৪ টি চারার মাঝে ১টি সিমেন্টের ৪ মিটার লম্বা খুঁটি পুততে হবে। চারা বড় হলে খড়ের বা নারিকেলের দড়ি দিয়ে বেধে দিতে হবে যাতে কাণ্ড বের হলে খুঁটিকে আঁকড়ে ধরে গাছ সহজেই বাড়তে পারে।

গরমের সময়ে গাছের গোড়ায় জল দেবেন সকাল ৮ টার মধ্য এবং সন্ধায় সূর্য অস্ত যাবার পরে।

কিউকারবিটস জাতীয় ফসলের পরাগায়ণজনিত সমস্যা রোধে হস্তপরাগায়ন করা প্রয়োজন। সাদা মাছি পোকা, জাবপোকা, ফলের মাছি পোকা, ডগা ও কাণ্ড ছিদ্রকারী পোকা, লিফমাইনর ইত্যাদি ছাদ বাগানে খুব বেশি দেখা যায়। এগুলো দমন করার জন্য সঠিক নিয়মে ফেরোমন ট্রাপ ব্যবহার করতে হবে পাশাপাশি পরিমিত পরিমাণ তামাক পানি অথবা নিমতৈল অথবা সাবান পানি বা অন্যান্য জৈব বালাইনাশক স্প্রে করতে হবে। ছাদ বাগান সম্পার্কিত যে কোন প্রয়োজনে স্থানীয় মেট্রোপলিটন কৃষি অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। য়

সমন্বিত কৃষি খামারে আধুনিক সেঁচ ব্যবস্থা

সমতল ভূমির তুলনায় উঁচু স্থান বা পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর পদ্ধতিতে ড্রাগন more info ফলের কাটিং রোপণ প্রদ্ধতির আদর্শ স্থান। যে স্থানে সহজে জল দাঁড়ায় না এমন উঁচু স্থান ড্রগন গাছের জন্য নির্বাচন করতে হবে এবং দিনে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা সূর্যের আলো পায় তেমন স্থান গাছ বেড়ে ওঠবার জন্য এবং ফল দেওয়ার জন্যে উত্তম। চারা রোপণের জন্য উপযোগী সময় হলো এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাস।

Report this page